একটি প্রজন্মের ধর্মীয় উন্নতি কিংবা অধঃপতন নির্ভর করে শিশুকালে ধর্মীয় শিক্ষা লাভের উপর।
শিশুকালে ভালো পরিবেশে সুচারু তরবিয়তে ধর্মীয় শিক্ষায় বেড়ে উঠলে আশা করা যায় বড় হলে ধর্মের বিরুদ্ধে বিষোদগার করবে না। ধর্মের বিরুদ্ধে অবস্থান নিবে না। ধর্মের চেয়ে কোনো কিছুকে বড় মনে করবে না। শরীয়তের বিধিনিষেধের ক্ষেত্রে নাক গলাবে না।
এজন্যই তো বলা হয়, “যদি আমরা আলোকিত ভবিষ্যত চাই, আগামীর পৃথিবীটাকে সুস্থ সুন্দর পেতে চাই, কিংবা ইসলামি খিলাফতকে পুনরায় ফিরিয়ে আনতে চাই তাহলে আমাদের প্রথম ও প্রধান কর্তব্য হলো, আমাদের শিশুদেরকে ধর্মীয় শিক্ষায় শিক্ষিত করা”।
বড় হুজুর সিরাজুল ইসলাম রহিমাহুল্লাহ বলেন, “ধর্মীয় শিক্ষা ছাড়া ধার্মিক হওয়া যায় না”।
আল্লাহ পাকের শত কোটি শোকর যে,তাঁর অতি মেহেরবানির বদৌলতে ফেৎনা-ফাসাদের যুগে হবিগঞ্জ জেলাধীন মাধবপুর উপজেলার অন্তর্গত হরষপুর আনন্দগ্রামে আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. নুরানী কিন্ডারগার্টেন নামে একটি খালেস দ্বীনি প্রতিষ্ঠান ২০১৫ সাল থেকে আপনাদের দান ও দোয়ার বরকতে হাটি হাটি পা পা করে চলে আসছে আলহামদুলিল্লাহ।
বর্তমানে ছাত্র ছাত্রী বৃদ্ধি পাওয়ায় একটি নতুন ঘর নির্মাণের অতীব প্রয়োজন।
ঘরটি নির্মাণে চার হাজার ইট,৪০ ব্যাগ সিমেন্ট, ৫ বান টিন,৩ টি দরজা, ৩টি জানালা, দু গাড়ি বালু ও বিশ ফুট কাঠ প্রয়োযন।
অতএব, আল্লাহ রব্বুল আলামীন যাদেরকে সামর্থ্য দিয়েছে তাদের উচিত এমন সদকায়ে জারিয়ায় অংশ গ্রহণ করা।
যারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে উক্ত সদকায়ে জারিয়ায় অংশ গ্রহণ করতে চায়,তাদের জন্য বিকাশ নাম্বার দেওয়া হয়েছে।
নিবেদক
শেখ আব্দুল কাদির হরষপুরী
প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক অত্র মাদরাসা।
01726-182194
আব্দুল্লাহ ইদরীস. লেখক সংবাদকর্মী
Some text
ক্যাটাগরি: মতামত
[sharethis-inline-buttons]