![](http://www.old.deshdorshon.com/wp-content/uploads/2019/09/1453131104.jpg)
বিশ্বাস অার হাইপোথিসিস অনেকটা একে অপরের পরিপূরক। তবে মৌলিক পার্থক্য হলো, হাইপোথিসিস বিজ্ঞানী বা বিজ্ঞান মনষ্ক ব্যক্তির বিশ্বাসের অনুকল্প, যার উপর ভিত্তি করে তারা প্রকল্প গ্রহন করেন, পরীক্ষা নিরীক্ষা করেন, যুক্তি ও বাস্তবতার নিরীখে তা যাচাই বাছাই শেষে গ্রহন বা বর্জন করেন।
বিশ্বাস সত্য না হলে তা বাতিল করে নতুন অারেক বিশ্বাসের অনুমান করেন, পুনরায় প্রক্রিয়াটি একই নিয়মে অাবর্তিত হয়। এটাকে বলা হয় বৈজ্ঞানিক গবেষণা পদ্ধতি। অার অাধ্যাত্মিক বিশ্বাস পরমাত্মায় বিশ্বাস গবেষণার বিষয় নয় গ্রহনযোগ্য যুক্তি থাকলেও শুধুই যুক্তি নির্ভর বিশ্বাস নয়। যেখানে গিয়ে যুক্তির সীমা শেষ সেখানে গিয়ে শুধুই অন্ধ বিশ্বাস, সব ধর্মগুলোই এমন বিশ্বাসের উপর গড়ে উঠেছে।
তবে সমাজের মূলে গ্রথিত ধর্মমত সামাজিক শৃঙ্খলার জন্য অপরিহার্য অঙ্গের মত। শতাব্দীর পর পর শতাব্দী ধরে চলমান, একটা বহমান নদীর মতন। মানব মন কোনো না কোনো একটা বিশ্বাসের উপর ভর করে চলে, তাই ধর্মগুলোর প্রভাবও অনাদিকাল চলমান থাকবে বলা যেতে পারে যতক্ষন বিজ্ঞান পরীক্ষা নিরীক্ষা দ্বারা ভুল প্রমাণ করতে না পারে।
Some text
ক্যাটাগরি: মতামত
[sharethis-inline-buttons]