সোমবার সন্ধ্যা ৬:৫৭, ৬ই চৈত্র, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ. ২০শে মার্চ, ২০২৩ ইং

দু-মুখো সাংবাদিক দেশ ও জাতির জন্য অভিশাপ

৮১০ বার পড়া হয়েছে
মন্তব্য ০ টি

৩১ তারিখের ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাচনের পর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কিছু সাংবাদিকের কলম বড়ই ক্ষমতা দেখাচ্ছে। তবে সেটি যদি সবার জন্য, সব সময়ের জন্য হত তা হলে নিশ্চয় প্রশংসিত হত। কিন্তু কলম যখন ব্যক্তি বিশেষ কিংবা বিশেষ সময়ের জন্য নেচে উঠে তখন যে কারো কাছেই ঐ কলমের বাহককে নিয়ে প্রশ্ন উঠাটা স্বাভাবিক।  গত পৌর নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রতিটি ওয়ার্ডে আওয়ামী যুব ও ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের হাতে ও কপালে যখন নৌকার সিল যুক্ত ফিতা লাগিয়ে দেওয়া হল, সেই দিন তো লাল ফিতাদারী আওয়ামী যুব ও ছাত্রলীগের একেকজন মূর্খ, জঙ্গী, অসভ্য সন্ত্রাসীদের ক্ষমতা একেকজন শিক্ষিত সভ্য ম্যাজিস্ট্রেট ও ওসির চেয়ে ও বেশী হয়ে গিয়েছিল, অর্থাৎ ঐদিন প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে লাল ফিতা ওয়ালারা যা খুশি তাই করার ক্ষমতা ছিল, যাদের বাধা দেওয়ার ক্ষমতা কোন পুলিশের বিজিবি’র ও ছিল না, যা কিনা পুলিশ বাহিনীর জন্য লজ্জাজনক ও ছিল। কিন্তু ! সেই বাহিনী যখন নিজেরাই টাকার কাছে নিজের দায়িত্ববোধ বিকিয়ে দেয় – তারপর ও তাদের আর লজ্জা পাওয়ার কিছুই থাকে না ।

কারণ যার লজ্জা আছে সে কখনো বিক্রি হতে পারে না। আর আপনাদের মত দুমুখো সাংবাদিকরা তো অন্ধ ও বধিরই ছিলেন । একেক সময় একেক রুপে আপনাদের হাজির হওয়াটা নিশ্চয় লজ্জাকর বটে। ৩১ তারিখ যায় হোক কোন ভোটারকে তো কেন্দ্র থেকে কোন সন্ত্রাসী ভোট দেওয়া হয়েছে বলে বের করে দিতে পারে নাই। ভোট দেওয়া যেখানে স্বপ্ন হয়েছে দাঁড়িয়েছে। সেখানে ভোটার উপস্থিতি তেমন না থাকলে ও যারা ভোট দিতে গিয়েছে তারা নির্দ্বিধায় ভোট দিতে পেরেছে । এটা ও বা কম কিসে ? নির্বাচন সুস্থ্য হয়েছে আর সেই নির্বাচনে নৌকার পরাজয় হয়েছে । এটা চরম সত্য এই সত্যের বিপক্ষে তারাই দাঁড়াচ্ছে ,যারা ভোট ছাপিয়ে নৌকাকে জিতিয়ে দিতে মোটা অংকের টাকা খেয়েছে, এখন ভোট ছাপাতে না পারার ব্যর্থতা ঢাকতেই কেবল কিছু সাংবাদিক নামক টাকাখোরকে দিয়ে লেখালেখি করাচ্ছে,

কই, ৩০ তারিখের জাতীয় নির্বাচনে তো পুলিশ বিজিবির সহায়তায় রাতের আধারে যুবলীগ, ছাত্রলীগ গন মানুষের ভোটাধিকার অধিকার হরণ করেছিল, সেইদিন সারা দেশের ন্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রতিটা কেন্দ্রে ও ভোট ডাকাতি হয়েছিল, কই সেই দিন কেন আপনাদের কলম থেকে এই বিষয়ে কোন লেখা ও বেরুইনি, কেন বেরুইনি এটা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাসী জানে, সুতরাং সাংবাদিক পরিচিয়ে সন্মান পাওয়ার মত অবশিষ্ট আর কিছু সাংবাদিকরা রেখেছে বলে মনে হয় না । একজন প্রকৃত সাংবাদিকের কলম সব সময় সবার জন্য সমান ভাবেই লড়াই করে ।

তাই আবারো বলব ৩১ তারিখ যায় হোক না কেন, সুস্থ্য নির্বাচন হয়েছে, এটা সদর উপজেলার সবাই এক বাক্যে স্বীকার করবে, যারা বিপরীতে হাউমাউ করছে তারা ছিল ভোট ডাকাতির পক্ষে। এমন সত্যের বিপরীতে গিয়ে যে সাংবাদিকরা আজ কলম ধরছে তারাই দু-মুখো সাংবাদিক আর সময় সময়ে কলমের চরিত্র বদলকারী সাংবাদিকরাই দেশ ও জাতির জন্য অভিশাপ।।

Some text

ক্যাটাগরি: চিন্তা

[sharethis-inline-buttons]

Leave a Reply

Take part in the Finest…

The Fantasy About Ukraine Girls…

The Hidden Treasure Of Costa…

On the web Pokies Modern…

5 Simple Techniques For Portuguese…

The Idiot’s Guide To Sexy…

The Fundamentals Of Turkish Girls…

Short Report Reveals The Plain…

The Laotian Women Trap

The Ugly Side of Dog…