শনিবার সকাল ১১:১০, ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ. ২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ ইং

হিন্দু নেতা ও হিন্দু নির্যাতন

সারাদেশে পূজা উদযাপন পরিষদের নেতারা তাদের অঙ্গসংগঠন এবং বিভিন্ন শাখা কমিটি ও মন্দির কমিটিকে নৌকার প্রচারণা পক্ষে নামিয়েছে। সনাতনী সংগঠনের নামে নির্দিষ্ট দলের প্রচারণা হিন্দুদের বিপদে ঠেলে দিয়ে হিন্দুদের অন্য দলের শত্রুতে পরিণত করা।

পুজা পরিষদের অনেক সিনিয়র নেতার এমপি-মন্ত্রীর সাথে সখ্যতার কারণে নিজের ব্যক্তিগত স্বার্থ এবং ভবিষতের চাকরি, ব্যবসায়িক সুবিধার নিশ্চয়তা জড়িত। আর ভারতে তো তাদের দ্বিতীয় বাড়ি আছেই। কিছু হলেই ভারত পলায়ন করবে সকল সাধারণ হিন্দুকে ফেলে।

কিন্তু আপামর হিন্দুদের স্বার্থ উদ্ধার হচ্ছে? সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রণালয়, হিন্দু সুরক্ষা আইন, দেবোত্তর সম্পত্তি প্রত্যাবর্তন আইন, দূর্গাপুজায় তিন দিনের ছুটি আদায়ের নিশ্চয়তার প্রতিশ্রুতি দিয়ে কি পুজা উদযাপন পরিষদ হিন্দুদের নিয়ে নগ্ন রাজনৈতিক একপেশে প্রচারণা চালাচ্ছে? নাকি পিট বাঁচাতে সরকারী দলের লেজুড়বৃত্তিক প্রচারণা করছে?

ভুলে যাবেন না আপনাদের এসব দালালী আপামর হিন্দু সমাজ ভালো চোখে দেখে না। শুধুই পেছনে লেজুড়বৃত্তির পুরুষ্কার স্বরুপ সরকারী দলের সাইনবোর্ড বা প্রশাসনিক ক্ষমতা থাকায় সাধারণ হিন্দুরা ভেতরে ভেতরে ক্রোধান্বিত।

Some text

ক্যাটাগরি: মতামত

[sharethis-inline-buttons]

Leave a Reply

আমি প্রবাসী অ্যাপস দিয়ে ভ্যাকসিন…

লঞ্চে যৌন হয়রানি