বুধবার রাত ৯:৪৪, ৮ই চৈত্র, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ. ২২শে মার্চ, ২০২৩ ইং

ধানের শীষ নিয়ে মাঠে ডাঃ আবু সাইদ

১০৯৬ বার পড়া হয়েছে
মন্তব্য ০ টি

অবশেষে সমস্ত জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে ডাঃ আবু সাইদ ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে মাঠে নেমেছেন

মনোনয়ন চূড়ান্ত করতে শেষ মূহুর্তে ব্যাপক আলোচনায় এসেছে পাবনা-১ (সাঁথিয়া ও বেড়ার একাংশ) আসন। জামায়াতের সাবেক অামির প্রয়াত মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর আসন হওয়ায় এই আসনে জোটগতভাবে জামায়াতের মনোনয়ন প্রায় চূড়ান্তই। জামায়াতের অধ্যাষিত এই আসনে হঠাৎ নাটকীয় মোড় নিয়েছে। গতকাল সোমবার জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগ দিয়ে অনেকটা নাটকীয়ভাবে নিজামীর আসনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট থেকে মনোনয়ন নেন আওয়ামী লীগের সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী আবু সাইয়িদ।

এই আসনে ভোটার সমর্থন হিসেবে বিএনপির চেয়ে এগিয়ে আওয়ামী লীগ ও জামায়াত। ২০১৪ সালের নির্বাচন বাদে সর্বশেষ ৪টি সংসদ নির্বাচনে দল দুটি জয় পায় ২ বার করে। বর্তমান সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের হলেও উপজেলা চেয়াম্যানসহ সাঁথিয়া উপজেলার ৩টি পদই রয়েছে জামায়াতের দখলে। তাই জামায়াতের ভোট ব্যাংক ও দূর্গ হিসেবে এই আসনের আশা ছেড়েই দিয়েছে বিএনপির শীর্ষ নেতারা। সর্বশেষ কয়েকদফা বৈঠকেও বিষয়টি চুড়ান্তই ছিল।

গত রবিবারও (২৫ নভেম্বর) ছিলেন আওয়ামী লীগের হয়ে মনোনয়ন প্রত্যাশী। আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন ফরম কিনেছিলেন। কিন্তু রবিবার (২৫ নভেম্বর) আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চিঠি দেয়া হয় বর্তমান সংসদ সদস্য ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকুকে। ফলে ক্ষোপে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগ দেয় সাইয়িদ।
হঠাৎ যোগ দিয়েই চিন্তার ভাঁজ ফেলে দিয়েছেন জামায়াতের কপালে। গোছানো মাঠে হঠাৎ এসে জুরে বসা সাইয়িদের মুখোমুখি এখন জামায়াত। হাটে-বাজারে, চা-স্টল, অফিস-আদালতসহ পাবনার সর্বত্র আবু সাইয়িদ আর জামায়াতের মনোনয়ন নিয়ে গুঞ্জনে মুখোরিত।

এতে সাঁথিয়া-বেড়ার বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গেছে। আওয়ামী লীগ এমনকি জামায়াত-বিএনপির নেতাকর্মীরা যোগদানের বিষয়টি ভালোভাবে দেখছেন না। একদিন আগেও যিনি নৌকার টিকিট পেতে লড়াই করেছেন তাকে নিয়ে অনেক নেতাকর্মীরাই দ্বিধাবিভক্তি হয়ে পড়বেন বলে অনেকেই মনে করছেন।

১৯৯১ সালে প্রথম জাতীয় নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী হন জামায়াতের সাবেক আমির প্রয়াত মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী। পরের দফায় ১৯৯৬ সালে নিজামীকে হারিয়ে বিজয়ী হন আওয়ামী লীগের অধ্যাপক আবু সাইয়িদ। ২০০১ সালের ভোটে ফের বিজয়ী হন জামায়াতের নিজামী। এক-এগােরোর সময় আবু সাইয়িদ সংস্কারপন্থি হলে ২০০৮ ও ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিজয়ী হন পাবনা জেলা আ’লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু।

Some text

ক্যাটাগরি: নাগরিক সাংবাদিকতা, মতামত

[sharethis-inline-buttons]

Leave a Reply

Flirt4free Review: Security, Prices, Models

The Best Chat Room Apps…

Take part in the Finest…

The Fantasy About Ukraine Girls…

The Hidden Treasure Of Costa…

Se corre en su cara

On the web Pokies Modern…

5 Simple Techniques For Portuguese…

The Idiot’s Guide To Sexy…

The Fundamentals Of Turkish Girls…