সোমবার দুপুর ১:০৯, ১৩ই চৈত্র, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ. ২৭শে মার্চ, ২০২৩ ইং

কে হচ্ছেন পাবনা-১ ধানের শীষের ধারক

৬৪৪ বার পড়া হয়েছে
মন্তব্য ০ টি

কে হচ্ছে পাবনা-১ আসনের ধানের শীষের ধারক বাহক

জুবায়ের হোসেন দুখু : পাবনার ৫টি আসনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্টসহ ২০ দলীয় জোটের পক্ষ থেকে প্রার্থী দিতে হিসাব-নিকাশ কষছে কেন্দ্রীয় নেতারা। প্রাথমিকভাবে বিএনপি থেকে এ জেলায় চারটি আসনে দলীয় প্রার্থী দেয়া হলেও পূর্ণাঙ্গ সিলেকশনের অপেক্ষায় মনোনয়ন প্রত্যাশীসহ সংশ্লিষ্টরা।

পাবনা-৫ (সদর) আসনে বিএনপির একক প্রার্থীর নাম গণমাধ্যমে প্রচারে আসলেও পাবনা-২, পাবনা-৩ ও পাবনা-৪ আসনে দু’জনের নাম প্রাথমিকভাবে আলোচনায় এসেছে। এর মধ্যে পাবনা-১ আসন নিয়ে বেকায়দায় পড়েছে জোট। বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও ঐক্যফ্রন্টের কারণে এই আসনে প্রার্থী সিলেকশনে জোটকে পড়তে হয়েছে চরম বেকায়দায়।

তবে জনশ্রুতি রয়েছে, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী, সংস্কারপন্থী আওয়ামী লীগের কট্টরপন্থী নেতা অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ এবার দল থেকে মনোনয়ন বঞ্চিত হয়েছেন। মনোনয়ন বঞ্চিত হওয়ার কারণেই মূলত তিনি আওয়ামী লীগ ত্যাগ করে ইতোমধ্যে ড. কামাল হোসেনের গণফোরামে যোগ দিয়ে সদস্য পদ সংগ্রহ করেছেন।

বিশ্বস্ত সূত্র দাবি করছে, আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটে শরিক হয়েছে ঐক্যফ্রন্ট। এই নির্বাচনে ঐক্যফ্রন্ট ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করবে এমন হাওয়া নির্বাচনী মাঠে এসে পড়েছে। সেই তথ্যের আলোকেই সচেতন মহলের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদকে নিয়ে।

জনশ্রুতি রয়েছে, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী, সংস্কারপন্থী আওয়ামী লীগের কট্টরপন্থী নেতা অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ এবার দল থেকে মনোনয়ন বঞ্চিত হয়েছেন। মনোনয়ন বঞ্চিত হওয়ার কারণেই মূলত তিনি আওয়ামী লীগ ত্যাগ করে ইতোমধ্যে ড. কামাল হোসেনের গণফোরামে যোগ দিয়ে সদস্য পদ সংগ্রহ করেছেন।

অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ সদ্য গণফোরামে যোগ দেয়ায় ইতোমধ্যে টনক নড়েছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটে। সেই লক্ষ্যেই আসন্ন নির্বাচনে ধানের শীষের প্রতীকে তিনি নির্বাচন করবেন এমন কথাই ভেসে বেড়াচ্ছে। তবে জোটের পক্ষ থেকে নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।

জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদক জহুরুল ইসলাম জানান, জোটকে ছেড়ে দেয়ার কারণে পাবনা-১ (সাঁথিয়া-বেড়ার আংশিক) আসনে এখনো প্রার্থী সিলেকশন করা হয়নি। পাবনা-২ (সুজানগর-বেড়ার আংশিক) আসনে জেলা বিএনপির সহসভাপতি, সাবেক সাংসদ অ্যাডভোকেট একেএম সেলিম রেজা হাবিব ও অ্যাগ্রিকালচারিস্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি, বিএনপি নেতা কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিনকে প্রাথমিকভাবে সিলেকশন করা হয়েছে।

পাবনা-৩ (চাটমোহর-ভাঙ্গুড়া ও ফরিদপুর) আসনে জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি, সাবেক সাংসদ একেএম আনোয়ারুল ইসলাম ও চাটমোহর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হাসাদুল ইসলাম হীরাকে প্রাথমিকভাবে সিলেকশন করা হয়েছে।

পাবনা-৪ (ঈশ্বরদী-আটঘরিয়া) আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা, কেন্দ্রীয় নেতা হাবিবুর রহমান হাবিব ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি, সাবেক সাংসদ সিরাজুল ইসলাম সরদার এবং পাবনা-৫ (সদর) আসনে বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাসকে প্রাথমিকভাবে সিলেকশন করা হয়েছে।

এদিকে জোটের অন্যতম শরিক জামায়াতে ইসলামীর পূর্বঘোষিত প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। বিশেষ করে জামায়াতে ইসলামীর পাবনার ৫টি আসনের মধ্যে টার্গেট পূর্ণ আসন ছিল পাবনা-১ (সাঁথিয়া-বেড়ার আংশিক) ও পাবনা-৫ (সদর) আসন।

পাবনা-১ আসনের নির্বাচনী আলাপে কয়েকজন সচেতন ভোটার জানান, এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামসুল হক টুকুকে দমাতে ২০ দলীয় জোটের প্রার্থীকে বেশ বেগ পেতে হবে। তাদের ধারণা, টুকু-সাইয়িদ ভোট যুদ্ধে নামলে সেক্ষেত্রে জামায়াতে ইসলামীর একটি অংশ ভোট দেয়া থেকে বিরত থাকতে পারে।

পাবনা-১ আসনে জামায়াতে ইসলামীর আমির যুদ্ধাপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর অনুপস্থিতিতে তার সন্তান ব্যারিস্টার নাজিব মোমেন এবং পাবনা-৫ আসনে আমৃত্যু কারাদণ্ডে দণ্ডিত জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির মাওলানা আব্দুস সুবহানের অনুপস্থিতিতে পাবনা পৌর জামায়াতে ইসলামীর আমির অধ্যক্ষ মুহাম্মদ ইকবাল হোসাইন এবং পাবনা-৪ আসনে জামায়াতে ইসলামীর জেলা সেক্রেটারি অধ্যাপক আবু তালেব মণ্ডল প্রার্থী হিসেবে নিজেদের জানান দিয়েছেন নির্বাচনকে ঘিরে।

জামায়াতে ইসলামী ঘরানার একাধিক নেতার সঙ্গে আলাপকালে তারা বলেন, ‘বারবারই জোটগত কারণে আমাদের সংগঠনটি ছাড় দিয়ে আসছে। ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশন জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল করেছে। কিন্তু সংগঠনকে নিষিদ্ধ করা হয়নি। সেহেতু দলে ভিন্ন কৌশলে, ভিন্ন ভাবেই সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হবে।’

পাবনা-১ আসনের নির্বাচনী আলাপে কয়েকজন সচেতন ভোটার জানান, এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামসুল হক টুকুকে দমাতে ২০ দলীয় জোটের প্রার্থীকে বেশ বেগ পেতে হবে। তাদের ধারণা, টুকু-সাইয়িদ ভোট যুদ্ধে নামলে সেক্ষেত্রে জামায়াতে ইসলামীর একটি অংশ ভোট দেয়া থেকে বিরত থাকতে পারে।

Some text

ক্যাটাগরি: নির্বাচন, বিবিধ, মতামত

[sharethis-inline-buttons]

Leave a Reply

Flirt4free Review: Security, Prices, Models

The Best Chat Room Apps…

Videochat de sexo

Take part in the Finest…

The Fantasy About Ukraine Girls…

The Hidden Treasure Of Costa…

Se corre en su cara

On the web Pokies Modern…

5 Simple Techniques For Portuguese…

The Idiot’s Guide To Sexy…