![](https://www.old.deshdorshon.com/wp-content/uploads/2020/03/1584449621-picsay.jpg)
ভোলায় একবছরের মাথায় অকালেই পরপারে চলে গেলো স্বামী ও স্ত্রী। কিন্তু এতিম করে রেখো গেলো অবুঝ তিনটি সন্তান।
গেলো বছরের ২৩ই মার্চ রোজ শনিবার ভোর ৫.৪৫ মিনিটে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার ০৬নং হাসান নগর ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রিয় সফল চেয়ারম্যান জনাব মোঃ মানিক হাওলাদারের জ্যৈষ্ঠ পুত্র “মোঃ মিজান হাওলাদার” লিভার ক্যানসার জনিত সমস্যায় “ঢাকা তেজগাঁও ইমপালস হাসপাতালে” শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।-মৃত্যুকালে স্ত্রী, দুই মেয়ে ও একটি ছেলে রখে যান তিনি।
ভাগ্যের কি পরিহাস! অবুঝ ছেলে মেয়ে গুলো বাবা হারা কষ্ট আর বেদনা পেরে উঠতে না উঠতেই আবার হারাতে হলো তাদের গর্ভধারিণী দুঃখীনি মা কেও।
একবছর আগে না ফেরার দেশে চলে যাওয়া মরহুম মিজান হাওলাদারের সেই হতভাগা সহধর্মিণী (৩২) ব্লাড ক্যান্সার জনিত সমস্যায় ভুগলে ১৬ই মার্চ ২০২০ইং সোমবার রাতে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে লঞ্চযোগে রাজধানী ঢাকার উদ্দেশ্যে নেওয়া হলে প্রতিমধ্যেই ভোর রাত আনুমানিক সাড়ে চারটার দিকে ইন্তেকাল করেন তিনি। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
মায়ের এ’অকাল ও অবিশ্বাস্য মৃত্যুর খবর শুনে চির এতিম হওয়া অবুঝ ছেলে ও মেয়েদের আহাজারিতে আকাশ-বাতাস ভীষণ ভারী হয়ে এলাকায় নেমে আসে শোকের ছায়া।
পরে লাশবাহী এম্বুলেন্স যোগে তার মরদেহ বিকেলের মধ্যেই নিজ বাড়ী উপজেলার (খাসমহল বাজার) নিয়ে আসা হয়।
মরহুমার নামাজের জানাজা ১৭মার্চ বিকেল সাড়ে পাঁচটায় বাহালুল চৌধুরীর মিল সংলগ্ন মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। পরে জানাজা শেষে তার লাশ তার স্বামীরই হাতে গড়া কবরস্থানে স্বামীর কবরের পাশেই সমাহিত করা হয়। আল্লাহ যেন মরহুমাকে জান্নাতবাসী করেন। আমিন! ছুম্মা আমিন।
Some text
ক্যাটাগরি: মতামত
[sharethis-inline-buttons]