বুধবার রাত ১০:৪১, ৮ই চৈত্র, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ. ২২শে মার্চ, ২০২৩ ইং

সরাইল-অরুয়াইল রাস্তা সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন

৩১০ বার পড়া হয়েছে
মন্তব্য ০ টি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল-অরুয়াইল ১২ কিলোমিটার সড়ক সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী। বৃহস্পতিবার    (১৪ নভেম্বর) বেলা ১১টায় স্থানীয় এলাকবাসীর উদ্যোগে প্রখর রোদের মধ্যে অরুয়াইল বাজার সিএনজি স্ট্যান্ডে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। অরুয়াইল ইউপি চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে মানবন্ধনে বক্তব্য রাখেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া নাগরিক সমাজের সভাপতি সানাউল্লাহ ভুঁইয়া, মো. রেজাউল মেম্বার, এম মনসুর আলী, মো. আবুল খায়ের আনসারী, ব্যবসায়ী মো. উমেদ আলী, রুমিজ উদ্দিন সুলভ আহমেদ, বাশার আহমেদ, সোহেল আহমেদ নুরুল আমীন প্রমূখ। ইউপি চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন ভুঁইয়া বলেন,সরাইল ও নাসিরনগর উপজেলার প্রায় ৫০ টি গ্রামের প্রায় পাঁচ লক্ষাধিক মানুষের শহরে যাওয়ার একমাত্র সড়ক এটি। এছাড়া আশপাশের একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বহু সংখ্যক শিক্ষার্থী এই সড়ক দিয়ে চলাচল করে। সাবেক এমপি এডভোকেট মো. জিয়াউল হক মৃধার আমলে ২০১০ সালে সড়কটি নির্মাণ হয়। বর্তমানে রাস্তাটি যান চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয়রা সড়ক সংস্কারের দাবি জানিয়ে আসলেও কর্তৃপক্ষ গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কটি সংস্কারের কোনও উদ্যোগ নিচ্ছে না। তাই বাধ্য হয়েই এবার আন্দোলনে নামতে হলো। দ্রæততম সময়ের মধ্যে এই সড়ক সংস্কারের কাজ শুরু না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারও দেন তিনি। উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে সড়কটির ভূঁইশ্বর থেকে অরুয়াইলে তিতাসের ব্রীজ পর্যন্ত ২.৯৪৭ কিলোমিটার জায়গার কাজের জন্য ৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকা মঞ্জুর হয়। ভালমানের নির্মাণ সামগ্রী, মানসম্মত বøক দিয়ে, মাটি ফেলে আরো উচুঁ করে সড়কটির সংস্কার করার কথা। ঠিকাদার নিযুক্ত হন মেসার্স হাসান এন্টার প্রাইজ নামের একটি প্রতিষ্ঠান। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, সাধারণ জনগন, উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা সভার সদস্য সহ সকলের দাবী ছিল কাজটি যেন শুষ্ক মৌসুমে শুরু হয়ে শেষ হয়। বৃষ্টিতে কোন কাজ যেন না হয়। কারণ, বৃষ্টির সময় ঠিকাদারকে কষ্ট করতে হয়। আর কাজের মানও ঠিক থাকে না। কিন্তু সিদ্ধান্ত মানেননি ঠিকাদার। কার্যাদেশ অনুযায়ী কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল ২০১৮ সালের ১৩ এপ্রিল থেকে। কাজটি শুরু হয়েছে ৩ মাস পর একই বছরের ১২ ডিসেম্বর থেকে। ২০১৯ সালের ১৩ এপ্রিল কাজটি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এরপরও কাজে ধীরগতি। এখনো চলছে এভাবেই। উপজেলা সহকারি প্রকৌশলী এ কাজের তদরকি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল বাকী বলেন, কাজ বন্ধ নেই। নীচের কাজ শেষ। ফাঁকে ফাঁকে কিছু বøক বসাতে হবে। মাটি বসার সুযোগও তো দিতে হবে। বøকের স্বল্পতা ছিল। গত বুধবার সকাল থেকে বøক বসানো শুরু হয়েছে। এরপরই কার্পেন্টিং এর কাজ শুরু হবে।

 

শেখ মো. ইব্রাহীম, সহ-সম্পাদক

Some text

ক্যাটাগরি: খবর, নাগরিক সাংবাদিকতা

[sharethis-inline-buttons]

Leave a Reply

Flirt4free Review: Security, Prices, Models

The Best Chat Room Apps…

Take part in the Finest…

The Fantasy About Ukraine Girls…

The Hidden Treasure Of Costa…

Se corre en su cara

On the web Pokies Modern…

5 Simple Techniques For Portuguese…

The Idiot’s Guide To Sexy…

The Fundamentals Of Turkish Girls…